হাসিমুখের পক্ষ থেকে ২২০টি পরিবারের মাঝে রমজান ফুড প্যাকেজ বিতরণ

রমজানকে সমাজের দুস্থ, অবহেলিত শিশু, কিশোর -কিশোরী এবং তাদের পরিবারের জন্য আরও সহজ ও আনন্দঘন করার জন্য হাসিমুখ সমাজ কল্যাণ সংস্থার আয়োজন “রমজানের খাবার বিতরণ কর্মসূচি।”
২০১৫ সাল থেকে শুরু হওয়া এই আয়োজন ২০২৫ সালেও সমান উদ্যমে হাসিমুখ পরিবার চলমান রেখেছে। এরই প্রচেষ্টায় আজ বিকালে ২২০ টি পরিবারকে যথাক্রমে ছোলা(২কেজি), চিনি(১কেজি), মুড়ি (১কেজি), তেল(১লিটার) এবং চিড়া(১কেজি) সরবরাহ করে তাদের মুখে প্রশান্তির হাসি ফোটানোর চেষ্টা করেছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা তার প্রতি যিনি এই আয়োজনে গতবারের মতো এবারেও হাসিমুখের পাশে আছেন!
রমজান মাস শুধু আত্মশুদ্ধির মাস নয়, এটি সুবিধাবঞ্চিত ও অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানোরও সময়। প্রতিবারের মতো এ বছরও আমরা আপনাদের সকলকে অনুরোধ করছি, হাসিমুখের পাশে দাঁড়াতে এবং অসহায় মানুষকে যাকাত প্রদানের মাধ্যমে তাদের জীবনে অর্থবহ পরিবর্তন ও ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নিতে। আপনার দেয়া যাকাত হতে পারে গরীব ও অসহায় মানুষের জীবনে আশার আলো।
২০১৫ সাল থেকে, আমাদের গ্রহণ করা বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে হাসিমুখ সমাজ কল্যাণ সংস্থা ইফতার এবং ঈদের খাদ্য সামগ্রী এবং ঈদুল ফিতর উদযাপনের জন্য নতুন পোশাক প্রদান করে আসছে সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের জন্য। ২০২৫ সালেও আমরা এই গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ চালিয়ে যেতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এছাড়াও আমাদের “স্বস্তি” উদ্যোগের মাধ্যমে, আমরা বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তি, মাদ্রাসার শিক্ষার্থী, পরিশ্রমী রিকশাচালক এবং গৃহহীন মানুষের মাঝে ঈদের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করে তাদের জীবনে আনন্দ ও স্বস্তি এনে দেওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছি। এই হৃদয়গ্রাহী উদ্যোগের সাফল্য সম্পূর্ণরূপে আপনাদের সদয়তা এবং উদারতার ওপর নির্ভরশীল।

BECOME A PROUD VOLUNTEER

When you bring together those who have, with those who have not – miracles happen. Become a time hero by volunteering with us. Meet new friends, gain new skills, get happiness and have fun!

 

BECOME A Contributor

Becoming a contributor to a non-profit organization offers a rewarding opportunity to make a positive impact on a cause you care about. By providing your time or resources, you can be a part of meaningful change and help those in need. It also allows you to connect with like-minded individuals, fostering a sense of purpose and fulfillment.